আসসালামু আলইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। ভালো থাকাটা সকলের প্রত্যাশা।
এসময় এক খন্ড মেঘ তাকে ঢেকে নিলো। তা তার নিকট হতে নিকটতর হতে লাগলো আর ঘোড়াটি লাফাতে লাগলো। ভোরে উঠে লোকটি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহ ওয়া সাল্লামের এর নিকট এসে উল্লেখ করলো। তিনি বললেন, এটা ছিলো রহমত যা আল-কুরআনের কারণে নেমে এসেছিলো। (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)
হযরত আবু দারদা রাঃ বলেন, হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি সূরা কাহাফের প্রথম দিকের দশটি আয়াত মুখস্ত করবে, তাকে দাজ্জাল হতে নিরাপদে রাখা হবে। (সহীহ মুসলিম, সুনানে আবু দাউদ ও নাসায়ী)
হযরত আবু সায়দি খুদরী রাঃ হতে বর্ণিত আছে, হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইিিহ ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমআর দিনে সূরা কাহাফ পড়বে তার ঈমানের নূর এক জুমআ হতে াণ্য জুমআ পর্যন্ত চমকিতে থাকবে। (রায়হাকী-দাওয়াতে কবীর)।
হযরত আবু সায়ীদ খুদরী রাঃ থেকে বর্ণিত। হযরত নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি সূরা কাহাফ পড়বে তার জন্য ওই সূরা তার বাসস্থান হতে মক্কা পযন্ত একটা নূর বা জ্যোতি কিয়ামত দিবসে অবস্থানকরবে। আর যে ব্যক্তি এ সূরার শেষ দশ আয়াত পড়বে দাজ্জাল তার উপর আধিপত্য বিস্তার করতে পারবে না। আর যে ব্যক্তি আযু করে পড়বে ‘সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা লা ইলাহা ইল্লা আন্তা আসতাগফিরুকা ওয়া আতুবু ইলাইকা’ তার নাম খোলা পত্রে লিখিত হবে অতঃপর এতে এমন সীল মারা হবে যা কিয়ামত পর্যন্ত ভাঙা হবে না। (হাকিম)
হযরত আবু দাউদ, তাবারানী, ইবনে সুন্নী প্রমুখ হাদীসের ইমাম হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত করেন যে, সূরা রূম এর ১৭-১৯ আয়াত তিনটি সম্পর্কে হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি সকালে তা পাঠ করে তার সারা দিনের আমলে ত্রুটি সমূহ এর বরকতে দূর করে দেয়া হয়। (তাফসীরে রুহুল মা-আনী)।
আজকের মতো এই পর্যন্ত আগামীতে আরো নতুন কিছু নিয়ে উপস্থিত হবো। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। আর নতুন কিছু পেতে নিয়মিত আমার সাইটিতে ভিসিট করুন। পোস্ট গুলো ভালো লাগলে শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন। আল্লাহ হাফেজ।
আজকরে বষিয় : সূরা কাহাফরে ফযীলত
হযরত বার-রাহ রাঃ বলেন, এক ব্যক্তি সূরা কাহাফ তেলাওয়াত করে । পাশে একটি ঘোড়া বাধা ছিলো দু’টি রশি দ্বারা।
এসময় এক খন্ড মেঘ তাকে ঢেকে নিলো। তা তার নিকট হতে নিকটতর হতে লাগলো আর ঘোড়াটি লাফাতে লাগলো। ভোরে উঠে লোকটি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহ ওয়া সাল্লামের এর নিকট এসে উল্লেখ করলো। তিনি বললেন, এটা ছিলো রহমত যা আল-কুরআনের কারণে নেমে এসেছিলো। (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)
হযরত আবু দারদা রাঃ বলেন, হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি সূরা কাহাফের প্রথম দিকের দশটি আয়াত মুখস্ত করবে, তাকে দাজ্জাল হতে নিরাপদে রাখা হবে। (সহীহ মুসলিম, সুনানে আবু দাউদ ও নাসায়ী)
হযরত আবু সায়দি খুদরী রাঃ হতে বর্ণিত আছে, হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইিিহ ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমআর দিনে সূরা কাহাফ পড়বে তার ঈমানের নূর এক জুমআ হতে াণ্য জুমআ পর্যন্ত চমকিতে থাকবে। (রায়হাকী-দাওয়াতে কবীর)।
হযরত আবু সায়ীদ খুদরী রাঃ থেকে বর্ণিত। হযরত নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি সূরা কাহাফ পড়বে তার জন্য ওই সূরা তার বাসস্থান হতে মক্কা পযন্ত একটা নূর বা জ্যোতি কিয়ামত দিবসে অবস্থানকরবে। আর যে ব্যক্তি এ সূরার শেষ দশ আয়াত পড়বে দাজ্জাল তার উপর আধিপত্য বিস্তার করতে পারবে না। আর যে ব্যক্তি আযু করে পড়বে ‘সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা লা ইলাহা ইল্লা আন্তা আসতাগফিরুকা ওয়া আতুবু ইলাইকা’ তার নাম খোলা পত্রে লিখিত হবে অতঃপর এতে এমন সীল মারা হবে যা কিয়ামত পর্যন্ত ভাঙা হবে না। (হাকিম)
হযরত আবু দাউদ, তাবারানী, ইবনে সুন্নী প্রমুখ হাদীসের ইমাম হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত করেন যে, সূরা রূম এর ১৭-১৯ আয়াত তিনটি সম্পর্কে হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি সকালে তা পাঠ করে তার সারা দিনের আমলে ত্রুটি সমূহ এর বরকতে দূর করে দেয়া হয়। (তাফসীরে রুহুল মা-আনী)।
আজকের মতো এই পর্যন্ত আগামীতে আরো নতুন কিছু নিয়ে উপস্থিত হবো। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। আর নতুন কিছু পেতে নিয়মিত আমার সাইটিতে ভিসিট করুন। পোস্ট গুলো ভালো লাগলে শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন। আল্লাহ হাফেজ।
No comments:
Post a Comment